হাটহাজারী থেকে সুমন
হাটহাজারী উপজেলা মির্জাপুর ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ডের মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্রী সীমা আক্তার (১৫) বাল্যবিবাহ দেওয়ার সময় বিয়ে বন্ধ করেন হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুহুল আমিন।
সোমবার(১৩মে)রাত সাড়ে ১০টা মির্জাপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।সীমা আক্তার মির্জাপুর ইউনিয়ন ২নং ওয়াডের বাসিন্দা। সীমার পিতা মো. সোহেল।রাতে কনের বাড়িতে হৈ হুল্লোড় বিয়ের আনন্দ চলছে মেয়ের বিয়ে বলে কথা।বয়সের দিকে না তাকিয়ে বাল্যবিবাহ দিতে ব্যাস্ত পিতা মো.সোহেল।
গুপন সূত্রে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুহুল আমিন ছুটে যায় ঐ বাড়িতে বন্ধ করে দেয় বিয়ের আয়োজন।অফিসার রুহুল আমিন জানায় সীমাকে নাজিরহাটের ওসমান নামক এক ব্যাক্তির সাথে বাল্যবিবাহ দেয়া হচ্ছিল।খবর পেয়ে দ্রুত ছুটে আসি এবং বিয়েটা বন্ধ করি।সীমার বাবাকে জিজ্ঞেস করা হলে কেন বাল্যবিবাহ দিচ্ছেন বাল্যবিবাহ দেয়া অপরাদ কি জানেন।এসময় সীমার পিতা মো.সোহেল ভুল হয়েছে বলে স্বীকার করেন।এবং উপজেলা অফিসার রুহুল আমিন বলেন মেয়েকে পাড়াশোনা করিয়ে ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হলে বিয়ে দেওয়ার জন্য।
আস/এসআইসু